দুবাইয়ের এশিয়া কাপকে সামনে রেখে মাঠে প্রথমবারের মতো অনুশীলনে নেমেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। দুবাই সময় রাত ৮টা ৩০ থেকে বাংলাদেশ দল অনুশীলন শুরু করে। এসময় বাংলাদেশ দলের নতুন টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট শ্রীধরন শ্রীরাম গণমাধ্যমের সাথে কথা বলেন। আগেই জানা এই এশিয়া কাপে হেড কোচ রাসেল ডোমিঙ্গকে ছাড়াই খেলতে এসেছে বাংলাদেশ দল। দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছে বিশ্বসেরা সাকিব আল হাসান।
অনুশীলনে মাহমুদুল্লাহ, মুশফিককে ব্যাটিং প্রাকটিস করতে দেখা যায়। একই সাথে আফিফকে বড় শর্ট খেলার প্রাক্টিস করতে দেখা যায়। ব্যাটিং কোচ জেমিস সিডন্স এসময় দাঁড়িয়ে থেকে তাদের প্রস্তুতি তদারকি করছিলেন। স্পিন বোলিং কোচ রঙ্গনা হেরাথ নাসুম, সাব্বির, মেহেদীদের নিয়ে কাজ করেছেন। এসময় সাব্বির হোসেনকে বোলিং প্রাকটিসএ বেশি মনোযোগী দেখাছিল। সাব্বির নিজের বোলিংটা ঝালিয়ে নেয়ার কারণ হয়তো ম্যাচেই দেখতে পাবে দর্শক।
এদিকে খালেদ মাহমুদ সুজনকে বাংলাদেশ পেস বোলারদের অনুশীলন পর্যবেক্ষণে দেখা যায়। তাসকিন, সাইফুদ্দিন এ সময় নেটে তাদের বোলিং ঝালিয়ে নিচ্ছিলেন।
বাংলাদেশ দলের নতুন টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করতে এসে শ্রীধরন শ্রীরাম গণমাধ্যমের সাথে বলেন ‘সাকিবকে অধিনায়ক করা দারুণ একটা কাজ বলে মনে করি। এর আগে প্রতিপক্ষ হিসেবে তাকে সম্মান করেছি। এবারই প্রথম আসলে সেভাবে মেশার সুযোগ হয়েছে। টি-টোয়েন্টি নিয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গি দেখাটা খুবই হৃদয়গ্রাহী একটা ব্যাপার। সে খুবই আধুনিক। আমাদের ভাবনাও মিলে যায়। তরুণদের নিয়ে তার ভাবনা দুর্দান্ত। তরুণেরা তাকে অনুসরণ করে, সম্মান করে। তার কাছে সহজেই যাওয়া যায়। এটা অনন্য একটা মিশ্রণ—যেখানে সম্মানও থাকে, চাইলেই তার সঙ্গে মেশা যায়। অধিনায়ক এবং দলের এই সমন্বয়টা দারুণ। আমার মনে হয় এটি খুব ইতিবাচক।’
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সের ক্ষেত্রে বরাবরই স্কিলের ব্যাপারটি সামনে আসে। ব্যাটসম্যানরা পাওয়ার হিটিং পারেন না, এ আলোচনাও পুরোনো। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বাংলাদেশি ব্র্যান্ডের ক্রিকেটের কথা বলা হলেও সেটি আসলে মাঠে অনূদিত হতে দেখা যায়নি সেভাবে। শ্রীরামও নতুন শুরুর কথা বলেছেন এরই মধ্যে। বলছেন নিজেদের শক্তিমত্তার ওপর ভরসা রাখার পুরোনো কথাটাও, ‘পরিসংখ্যান দেখেছি। উইকেট নেওয়ার ক্ষেত্রে—প্রথম ৩ উইকেট নেওয়ার গড়ের ক্ষেত্রে বিশ্বে আমরা অন্যতম সেরা, প্রথম ৫ উইকেট নেওয়ার ক্ষেত্রেও আমরা বিশ্বে অন্যতম সেরা। বাংলাদেশ অনেক কিছুই ঠিকঠাক করেছে এর আগে। এটা আসলে তারা কী ভালো করতে পারেনি, সেটি দেখার বিষয় নয়, কী করেছে— সেটি দেখার বিষয়। এর মাধ্যমে সেরাটা বের করে আনা। আমার নজর থাকবে স্বল্প সময়ে তাদের ওইসব শক্তিমত্তার ওপর নির্ভর করা, সেগুলো বাড়ানো। যেগুলো ভালো করিনি, সে সব এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে, যদি আমরা যা ভালো করছি, সেগুলো করতে থাকি।’
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার পর আইপিএল, এবার বাংলাদেশ—শ্রীরামের যাত্রাটা বিচিত্রই। ভারতের হয়ে ৮টি ওয়ানডে খেলা সাবেক এই বাঁহাতি স্পিনার বলছেন, তাঁর অতীত অভিজ্ঞতা কাজে দেবে বাংলাদেশের হয়ে কাজ করতে, ‘ভিন্ন সংস্কৃতির সঙ্গে কাজ করা—আইপিএলে ভারতীয় ছেলেদের সঙ্গে কাজ করা, অজি সেট আপে কাজ করা—পূর্ব-পশ্চিমের একটা ভালো মিশ্রণ আছে (আমার)। বাংলাদেশে এসে আমি আসলে এদের বেড়ে ওঠা, খেলার প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বুঝি। একই সঙ্গে পেশাদারত্ব, প্রত্যাশার ব্যাপারটিও নিয়ে আসতে পারি। আমি মুখিয়ে আছি।’
অনুশীলনে মাহমুদুল্লাহ, মুশফিককে ব্যাটিং প্রাকটিস করতে দেখা যায়। একই সাথে আফিফকে বড় শর্ট খেলার প্রাক্টিস করতে দেখা যায়। ব্যাটিং কোচ জেমিস সিডন্স এসময় দাঁড়িয়ে থেকে তাদের প্রস্তুতি তদারকি করছিলেন। স্পিন বোলিং কোচ রঙ্গনা হেরাথ নাসুম, সাব্বির, মেহেদীদের নিয়ে কাজ করেছেন। এসময় সাব্বির হোসেনকে বোলিং প্রাকটিসএ বেশি মনোযোগী দেখাছিল। সাব্বির নিজের বোলিংটা ঝালিয়ে নেয়ার কারণ হয়তো ম্যাচেই দেখতে পাবে দর্শক।
এদিকে খালেদ মাহমুদ সুজনকে বাংলাদেশ পেস বোলারদের অনুশীলন পর্যবেক্ষণে দেখা যায়। তাসকিন, সাইফুদ্দিন এ সময় নেটে তাদের বোলিং ঝালিয়ে নিচ্ছিলেন।
বাংলাদেশ দলের নতুন টেকনিক্যাল কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করতে এসে শ্রীধরন শ্রীরাম গণমাধ্যমের সাথে বলেন ‘সাকিবকে অধিনায়ক করা দারুণ একটা কাজ বলে মনে করি। এর আগে প্রতিপক্ষ হিসেবে তাকে সম্মান করেছি। এবারই প্রথম আসলে সেভাবে মেশার সুযোগ হয়েছে। টি-টোয়েন্টি নিয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গি দেখাটা খুবই হৃদয়গ্রাহী একটা ব্যাপার। সে খুবই আধুনিক। আমাদের ভাবনাও মিলে যায়। তরুণদের নিয়ে তার ভাবনা দুর্দান্ত। তরুণেরা তাকে অনুসরণ করে, সম্মান করে। তার কাছে সহজেই যাওয়া যায়। এটা অনন্য একটা মিশ্রণ—যেখানে সম্মানও থাকে, চাইলেই তার সঙ্গে মেশা যায়। অধিনায়ক এবং দলের এই সমন্বয়টা দারুণ। আমার মনে হয় এটি খুব ইতিবাচক।’
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সের ক্ষেত্রে বরাবরই স্কিলের ব্যাপারটি সামনে আসে। ব্যাটসম্যানরা পাওয়ার হিটিং পারেন না, এ আলোচনাও পুরোনো। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বাংলাদেশি ব্র্যান্ডের ক্রিকেটের কথা বলা হলেও সেটি আসলে মাঠে অনূদিত হতে দেখা যায়নি সেভাবে। শ্রীরামও নতুন শুরুর কথা বলেছেন এরই মধ্যে। বলছেন নিজেদের শক্তিমত্তার ওপর ভরসা রাখার পুরোনো কথাটাও, ‘পরিসংখ্যান দেখেছি। উইকেট নেওয়ার ক্ষেত্রে—প্রথম ৩ উইকেট নেওয়ার গড়ের ক্ষেত্রে বিশ্বে আমরা অন্যতম সেরা, প্রথম ৫ উইকেট নেওয়ার ক্ষেত্রেও আমরা বিশ্বে অন্যতম সেরা। বাংলাদেশ অনেক কিছুই ঠিকঠাক করেছে এর আগে। এটা আসলে তারা কী ভালো করতে পারেনি, সেটি দেখার বিষয় নয়, কী করেছে— সেটি দেখার বিষয়। এর মাধ্যমে সেরাটা বের করে আনা। আমার নজর থাকবে স্বল্প সময়ে তাদের ওইসব শক্তিমত্তার ওপর নির্ভর করা, সেগুলো বাড়ানো। যেগুলো ভালো করিনি, সে সব এমনিতেই ঠিক হয়ে যাবে, যদি আমরা যা ভালো করছি, সেগুলো করতে থাকি।’
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার পর আইপিএল, এবার বাংলাদেশ—শ্রীরামের যাত্রাটা বিচিত্রই। ভারতের হয়ে ৮টি ওয়ানডে খেলা সাবেক এই বাঁহাতি স্পিনার বলছেন, তাঁর অতীত অভিজ্ঞতা কাজে দেবে বাংলাদেশের হয়ে কাজ করতে, ‘ভিন্ন সংস্কৃতির সঙ্গে কাজ করা—আইপিএলে ভারতীয় ছেলেদের সঙ্গে কাজ করা, অজি সেট আপে কাজ করা—পূর্ব-পশ্চিমের একটা ভালো মিশ্রণ আছে (আমার)। বাংলাদেশে এসে আমি আসলে এদের বেড়ে ওঠা, খেলার প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি বুঝি। একই সঙ্গে পেশাদারত্ব, প্রত্যাশার ব্যাপারটিও নিয়ে আসতে পারি। আমি মুখিয়ে আছি।’