বিপিএল ফাইনাল খেলবে সিলেট স্ট্রাইকার্স বনাম কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। কিন্তু এমনটা হওয়ার কথা ছিলো না। কেননা শক্তিমত্তার বিচারে কুমিল্লার পর রংপুরই এখন শক্তিশালী দল। সেই দল নিয়েও কিভাবে মাশরাফির সিলেটের কাছে হারলেন তারা সেটা যেনো বিশ্বাস হচ্ছে না অনেকেরই।
ম্যাচটা রংপুর জয়ের দিকেই এগিয়ে যাচ্ছিলো। হাতে ৭ উইকেট থাকা অবস্থা থেকে হঠাৎ ১৭ তম ওভারে যেনো সব এলোমেলো হয়ে গেলো। রংপুরের অধিনায়ক মানতেই পারছিলেন না এমন হার।
ম্যাচ শেষে মাঠ থেকে বাসে ওঠার সময় সবার মন বেজায় খারাপ দেখা যায়। কেউই কথা বলার মানসিকতায় ছিলেন না। এই ম্যাচে দুর্দান্ত পারফর্ম করা রনি তালুকদারকে দেখে মনে হচ্ছিলো রীতিমতো আগুনে মেজাজ হয়ে আছে।
তবে সবার প্রথম দিয়ে বাসে উঠে বসতে দেখা যায় নিকোলাস পুরানকে। অনেক্ষন তাকে বাইরের দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখা যায়। কিছু একটা বিষয় নিয়ে রহস্য কাজ করছিলো তার মনে সেটা বোঝাই যাচ্ছিলো।
সব শেষ দলের ক্যাপ্টেন নুরুল হাসান সোহান গাড়ির দিকে এগিয়ে আসেন। তিনিও অনেকটা মন খারাপ করেই গাড়িতে ওঠেন। রংপুরের কেউই যেনো মানতে পারছিলো না কিভাবে তারা হারলো। এমন হার হয়তো মনে থাকবে বেশ কিছুদিন।
সব শেষ দলের কোচ সোহেলকেও প্রেস কনফারেন্স শেষ করে গাড়িতে উঠতে দেখা যায়। কোচ হারের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে জানান