হারতে বসা ম্যাচ বহু নাটকীয়তায় জিতে ফাইনালে মাশরাফির সিলেট। অবশেষে ফাইনালের টিকেট পেয়েই গেলেন মাশরাফি। তুলনামূলক রংপুরের চাইতে দুর্বল প্রতিপক্ষ হয়েও মাশরাফির দূরদর্শিতায় ম্যাচ জয় করে ফাইনালে উঠলো সিলেট। এই ম্যাচে ব্যাটিং বোলিং দুটোই করলেন মাশরাফি ব্যাট হাতে ১৬ বলে ২৮ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেন মাশরাফি। বল করার মত অবস্থায় না থাকলেও ইনজুরি নিয়েই দলের অবস্থা দেখে নিজেই বল করতে চলে আসেন।
ফাইনালের আগে শেষ ম্যাচ খেলতে মাঠে আসার পর গাড়ি থেকে নেমেই মাশরাফিকে দেখা গেলো একটু ভিন্ন রূপে। ওতো ঠান্ডা ওয়েদার না থাকলেও মাশরাফি মাথায় হুডি তুলে ভিন্ন এক এক্সপ্রেসনে বের হন। দলের মালিক পক্ষের সাথে গাড়ি থেকে নেমেই সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন মাশরাফি। তার পর একটু দাঁড়িয়েই ভেতরের দিকে চলে যান।
এদিন রংপুরের বিপক্ষে টসে হেরে মাশরাফির দল ব্যাটিংয়ে নামে। প্রথমে ব্যাটিং করে তারা ১৮২ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায়। ১৮৩ রানের লক্ষে ব্যাট করতে নেমে রংপুরও দুর্দান্ত খেলতে শুরু করে। ম্যাচের এক পর্যায়ে মনে হয়েছে ম্যাচটা সিলেটের হাত থেকে বেরিয়েই গেলো।
ম্যাচের ১৬ তম ওভারে মাশরাফিও নিজের রিপ্লেসমেন্ট নামিয়ে মাঠ থেকে উঠে যান। তার পর একটি ওভার শেষ হয়। হঠাৎ পরের ওভারেই মাঠে ঢোকেন মুশফিক। তিনি উইকেট কিপারের রিপ্লেস চাইছিলেন হয়তো। কিন্তু তার মধ্যেই উইকেট কিপার যিনি ছিলেন তিনি মাঠের বাইরে চলে যান। তখন আবার মাঠে ঢোকেন মাশরাফি। এমন রিপ্লেসের বিষয় দেখে অনেকটা রেগে যেতে দেখা যায় নুরুল হাসান সোহানকে।
শেষমেশ মাশরাফি আবারো মাঠে ফিরে আসেন। ১৭ তম ওভারেই কেমন যেনো ম্যাচের চিত্র পুরো পাল্টে যায়। রংপুর একের পর এক উইকেট হারাতে থাকে সিলেট ও দারুন বোলিং ফিল্ডিংয়ে এক ওভার বাকি থাকতেই অনেকটা জয় নিশ্চিত করে ফেলে। শেষ ওভারে